গয়না ছাড়া নারীর সাজ অসম্পূর্ণ। আবার কানের দুল ছাড়া গয়নার দিকটা অসম্পূর্ণ। গয়নার ফ্যাশনে অনেকখানি অংশ জুড়ে আছে এই কানের দুল। এখন সোনা, রূপা ছাড়াও বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে কানের দুল। ফ্যাশনপ্রিয় নারীরা বেশ আগ্রহের সঙ্গেই বেছে নিচ্ছেন এসব দুল।
কোন মুখে কেমন দুলঃ
লম্বাটে মুখ হলে লম্বাকৃতির দুলে মুখ আরো লম্বা দেখাবে। আবার গোলমুখের কেউগোলাকৃতির দুল পরলে তার মুখ আরো গোল মনে হবে। লম্বাটে মুখের অধিকারী টপ, ছোট ঝুমকা কিংবা রিং পরলে ভালো দেখাবে। যাদের মুখ চৌকো চৌকোনা রিং, পাশাবা বেশি ছড়ানো দুল তাদের না পরাই ভালো। যাদের মুখ গোলাকৃতির তারা ঝুলন্ত, চৌকোনাদুলে নিজেকে ফুটিয়ে তুলবেন ভালো। আর যাদের মুখের আকৃতি পানপাতার মতো তাদেরযেকোনো আকৃতির দুলেই ভালো লাগবে।
চুলের সঙ্গে মিলিয়েঃ
চুলের সাজের সঙ্গে কানের দুল মেলানো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চুল যদিকোঁকড়া হয়, তাহলে কানের দুলটিও হোক না একটু আলাদা। পাথর, মুক্তো, হীরাকিংবা একটু ঝিলিক তোলা রুপার দুল আপনাকে এনে দেবে সৌন্দর্যের অভিজাতমাত্রা। আর আপনি যদি চিরায়ত বাঙালি নারীর চুলের সাজ অর্থাৎ খোঁপা করেন, তাহলে মানাবে রুপার বা সোনার একজোড়া ঢলোঢলো ঝুমকা।
কেমন রংঃ
কিছুদিন আগেও পোশাকের সঙ্গে মিলিয়েপরার ফ্যাশন ছিল। এখন তার পাশাপাশি চলছে কনট্রাস্ট বা বৈপরীত্যের চল। টিপ, ওড়নার পাড়, শাড়ির অাঁচল অথবা জুতার ফিতা যে কোনো কিছুর সঙ্গেই মিলিয়ে দুলপরা যায়। এখন যেমনটা করছেন ফ্যাশন সচেতন তরুণীরা। দুলের রং যেমনই হোক, তাতে ফুটে ওঠা চাই স্বকীয়তা।
কোন পোশাকে কেমন দুলঃ
সুতি, তাঁতের শাড়ির সঙ্গে কাঠ, পিতল, কাঁসা, মাটি, পুঁতি বা শোলার দুল মানাবে। হাতে বোনা কাপড়ের দুলওমানিয়ে যায় বেশ। ঝলমলে বুননের শাড়ির সঙ্গে মিলবে ধাতু ও পাথরের দুল।করপোরেট পোশাকের সঙ্গে অবশ্যই টপ ভালো লাগে।
শুধু এক জোড়া নজরকাড়া দুল পরেও আপনি হয়ে উঠতে পারেন যেকোনো অনুষ্ঠানের মধ্যমণি। গলায় ভারি গয়না পরলে দুল হবে হালকা, আর গলার গয়না হালকা হলে দুল হবে ভারি। তাহলে আর দেরি কেন? একজোড়া কানের দুলেই দুলে উঠুক আপনার ফ্যাশন ও ব্যক্তিত্ব।
গয়নার ফ্যাশনে কানের দুল |
লম্বাটে মুখ হলে লম্বাকৃতির দুলে মুখ আরো লম্বা দেখাবে। আবার গোলমুখের কেউগোলাকৃতির দুল পরলে তার মুখ আরো গোল মনে হবে। লম্বাটে মুখের অধিকারী টপ, ছোট ঝুমকা কিংবা রিং পরলে ভালো দেখাবে। যাদের মুখ চৌকো চৌকোনা রিং, পাশাবা বেশি ছড়ানো দুল তাদের না পরাই ভালো। যাদের মুখ গোলাকৃতির তারা ঝুলন্ত, চৌকোনাদুলে নিজেকে ফুটিয়ে তুলবেন ভালো। আর যাদের মুখের আকৃতি পানপাতার মতো তাদেরযেকোনো আকৃতির দুলেই ভালো লাগবে।
চুলের সঙ্গে মিলিয়েঃ
চুলের সাজের সঙ্গে কানের দুল মেলানো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চুল যদিকোঁকড়া হয়, তাহলে কানের দুলটিও হোক না একটু আলাদা। পাথর, মুক্তো, হীরাকিংবা একটু ঝিলিক তোলা রুপার দুল আপনাকে এনে দেবে সৌন্দর্যের অভিজাতমাত্রা। আর আপনি যদি চিরায়ত বাঙালি নারীর চুলের সাজ অর্থাৎ খোঁপা করেন, তাহলে মানাবে রুপার বা সোনার একজোড়া ঢলোঢলো ঝুমকা।
কেমন রংঃ
কিছুদিন আগেও পোশাকের সঙ্গে মিলিয়েপরার ফ্যাশন ছিল। এখন তার পাশাপাশি চলছে কনট্রাস্ট বা বৈপরীত্যের চল। টিপ, ওড়নার পাড়, শাড়ির অাঁচল অথবা জুতার ফিতা যে কোনো কিছুর সঙ্গেই মিলিয়ে দুলপরা যায়। এখন যেমনটা করছেন ফ্যাশন সচেতন তরুণীরা। দুলের রং যেমনই হোক, তাতে ফুটে ওঠা চাই স্বকীয়তা।
কোন পোশাকে কেমন দুলঃ
সুতি, তাঁতের শাড়ির সঙ্গে কাঠ, পিতল, কাঁসা, মাটি, পুঁতি বা শোলার দুল মানাবে। হাতে বোনা কাপড়ের দুলওমানিয়ে যায় বেশ। ঝলমলে বুননের শাড়ির সঙ্গে মিলবে ধাতু ও পাথরের দুল।করপোরেট পোশাকের সঙ্গে অবশ্যই টপ ভালো লাগে।
শুধু এক জোড়া নজরকাড়া দুল পরেও আপনি হয়ে উঠতে পারেন যেকোনো অনুষ্ঠানের মধ্যমণি। গলায় ভারি গয়না পরলে দুল হবে হালকা, আর গলার গয়না হালকা হলে দুল হবে ভারি। তাহলে আর দেরি কেন? একজোড়া কানের দুলেই দুলে উঠুক আপনার ফ্যাশন ও ব্যক্তিত্ব।