ফ্যাশনেও নাকফুল

একটা সময় ছিল যখন নারীরা বিবাহিত না অবিবাহিত এটা বোঝা যেত নাকের নাকফুল দেখে। মাঝে নাকফুল পরার চল প্রায় উঠেই গিয়েছিল। ফ্যাশনেবল তরুণীরা নাকফুল পরাকে স্মার্টনেসের পরিপন্থী মনে করত। তবে সময় বদলেছে। এখন তরুণীরা ছোট বড় নাকফুল পরছেন। অনেকে তো প্রতিটি পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে নাকফুল পরেন।
ফ্যাশনেও নাকফুল
ফ্যাশনেও নাকফুল
আগে শুধু সোনা বা রুপার নাকফুল পরা হলেও বর্তমানে ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবে মেয়েদের কাছে হীরার নাকফুল এ জায়গার অনেকটা দখল করে নিয়েছে।
নাকফুলের আকার এবং মেটালের ওপর নির্ভর করে এর দাম নির্ধারণ করা হয়। যেমন শুধু সোনার নাকফুল ১৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। চাইলে রেডিমেট কিনে নিতে পারেন অথবা অর্ডার দিয়ে পছন্দের ডিজাইনের নাকফুল বানিয়েও নিতে পারেন।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের কর্মী স্নিন্ধা জানান, এখানে হীরার নাকফুল ৪০০০ টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এবার আসি কে, কেমন নাকফুল পরবেন। যাদের নাক ছোট আর খুব বেশি খাড়া নয়, তারা ছোট্ট এক পাথরের নাকফুল পরলে ভালো দেখাবে। আর যাদের নাক বড়, চোখা তাদের নাকে বড় নাকফুল বেশ মানিয়ে যায়। তবে চাইলে ছোট নাকফুলও পরতে পারেন। সব সময় পরতে চাইলে ছোট এক পাথরের নাকফুল ব্যবহার করতে পারেন। আর কোনো উৎসবে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বড় নাকফুল পরতে পারেন। শাড়ি, কামিজ, ফতুয়া এমনকি টি-শার্টের সঙ্গেও নাকফুল পরতে পারেন। নাকফুল নারী সৌন্দর্য অনেক বাড়িয়ে দেয়। অনেকেই ব্যথার ভয়ে নাক ফোঁড়াতে চান না, তারাও ইচ্ছা করলে টিপ নাকফুল পরতে পারেন। সেক্ষেত্রে দামি নাকফুল পরলে সচেতন থাকতে হবে যেন হারিয়ে না যায়। আর যদি সাহস করতে পারেন, তবে দেরি না করে চলে যান কাছের কোনো ভালো মানের পার্লারে।

ব্যথা ছাড়াই নাক ফোঁড়াতে পারবেন। পার্লার ভেদে নাক ফোঁড়াতে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে থাকে। নাক ফোঁড়ানোর পর প্রথমে সোনার নাকফুল পরুন। এতে ফোঁড়ানো অংশ পেকে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। রাজধানীসহ সারাদেশে সব গয়নার দোকানে নাকফুল পাওয়া যায়। এছাড়াও আড়ং, দেশিদশের মতো ফ্যাশন হাউসগুলোতেও রয়েছে নাকফুলের বিশাল সংগ্রহ। বেছে নিন পছন্দের নাকফুল। ছোট একটি নাকফুল রাতের অন্ধকারেও চকচক করে আপনার স্বগর্ব উপস্থিতির জানান দেবে।
একটা সময় ছিল যখন নারীরা বিবাহিত না অবিবাহিত এটা বোঝা যেত নাকের নাকফুল দেখে। মাঝে নাকফুল পরার চল প্রায় উঠেই গিয়েছিল। ফ্যাশনেবল তরুণীরা নাকফুল পরাকে স্মার্টনেসের পরিপন্থী মনে করত। তবে সময় বদলেছে। এখন তরুণীরা ছোট বড় নাকফুল পরছেন। অনেকে তো প্রতিটি পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে নাকফুল পরেন।
আগে শুধু সোনা বা রুপার নাকফুল পরা হলেও বর্তমানে ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবে মেয়েদের কাছে হীরার নাকফুল এ জায়গার অনেকটা দখল করে নিয়েছে।
নাকফুলের আকার এবং মেটালের ওপর নির্ভর করে এর দাম নির্ধারণ করা হয়। যেমন শুধু সোনার নাকফুল ১৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। চাইলে রেডিমেট কিনে নিতে পারেন অথবা অর্ডার দিয়ে পছন্দের ডিজাইনের নাকফুল বানিয়েও নিতে পারেন।

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের কর্মী স্নিন্ধা জানান, এখানে হীরার নাকফুল ৪০০০ টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এবার আসি কে, কেমন নাকফুল পরবেন। যাদের নাক ছোট আর খুব বেশি খাড়া নয়, তারা ছোট্ট এক পাথরের নাকফুল পরলে ভালো দেখাবে। আর যাদের নাক বড়, চোখা তাদের নাকে বড় নাকফুল বেশ মানিয়ে যায়। তবে চাইলে ছোট নাকফুলও পরতে পারেন। সব সময় পরতে চাইলে ছোট এক পাথরের নাকফুল ব্যবহার করতে পারেন। আর কোনো উৎসবে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বড় নাকফুল পরতে পারেন। শাড়ি, কামিজ, ফতুয়া এমনকি টি-শার্টের সঙ্গেও নাকফুল পরতে পারেন। নাকফুল নারী সৌন্দর্য অনেক বাড়িয়ে দেয়। অনেকেই ব্যথার ভয়ে নাক ফোঁড়াতে চান না, তারাও ইচ্ছা করলে টিপ নাকফুল পরতে পারেন। সেক্ষেত্রে দামি নাকফুল পরলে সচেতন থাকতে হবে যেন হারিয়ে না যায়। আর যদি সাহস করতে পারেন, তবে দেরি না করে চলে যান কাছের কোনো ভালো মানের পার্লারে।
ব্যথা ছাড়াই নাক ফোঁড়াতে পারবেন। পার্লার ভেদে নাক ফোঁড়াতে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে থাকে। নাক ফোঁড়ানোর পর প্রথমে সোনার নাকফুল পরুন। এতে ফোঁড়ানো অংশ পেকে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। রাজধানীসহ সারাদেশে সব গয়নার দোকানে নাকফুল পাওয়া যায়। এছাড়াও আড়ং, দেশিদশের মতো ফ্যাশন হাউসগুলোতেও রয়েছে নাকফুলের বিশাল সংগ্রহ। বেছে নিন পছন্দের নাকফুল। ছোট একটি নাকফুল রাতের অন্ধকারেও চকচক করে আপনার স্বগর্ব উপস্থিতির জানান দেবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/51614#sthash.ZvxoOJMF.dpuf

গয়নার ফ্যাশনে কানের দুল

গয়না ছাড়া নারীর সাজ অসম্পূর্ণ। আবার কানের দুল ছাড়া গয়নার দিকটা অসম্পূর্ণ। গয়নার ফ্যাশনে অনেকখানি অংশ জুড়ে আছে এই কানের দুল। এখন সোনা, রূপা ছাড়াও বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে কানের দুল। ফ্যাশনপ্রিয় নারীরা বেশ আগ্রহের সঙ্গেই বেছে নিচ্ছেন এসব দুল।
গয়নার ফ্যাশনে কানের দুল
গয়নার ফ্যাশনে কানের দুল
কোন মুখে কেমন দুলঃ
লম্বাটে মুখ হলে লম্বাকৃতির দুলে মুখ আরো লম্বা দেখাবে। আবার গোলমুখের কেউগোলাকৃতির দুল পরলে তার মুখ আরো গোল মনে হবে। লম্বাটে মুখের অধিকারী টপ, ছোট ঝুমকা কিংবা রিং পরলে ভালো দেখাবে। যাদের মুখ চৌকো চৌকোনা রিং, পাশাবা বেশি ছড়ানো দুল তাদের না পরাই ভালো। যাদের মুখ গোলাকৃতির তারা ঝুলন্ত, চৌকোনাদুলে নিজেকে ফুটিয়ে তুলবেন ভালো। আর যাদের মুখের আকৃতি পানপাতার মতো তাদেরযেকোনো আকৃতির দুলেই ভালো লাগবে।

চুলের সঙ্গে মিলিয়েঃ
চুলের সাজের সঙ্গে কানের দুল মেলানো বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চুল যদিকোঁকড়া হয়, তাহলে কানের দুলটিও হোক না একটু আলাদা। পাথর, মুক্তো, হীরাকিংবা একটু ঝিলিক তোলা রুপার দুল আপনাকে এনে দেবে সৌন্দর্যের অভিজাতমাত্রা। আর আপনি যদি চিরায়ত বাঙালি নারীর চুলের সাজ অর্থাৎ খোঁপা করেন, তাহলে মানাবে রুপার বা সোনার একজোড়া ঢলোঢলো ঝুমকা।

কেমন রংঃ
কিছুদিন আগেও পোশাকের সঙ্গে মিলিয়েপরার ফ্যাশন ছিল। এখন তার পাশাপাশি চলছে কনট্রাস্ট বা বৈপরীত্যের চল। টিপ, ওড়নার পাড়, শাড়ির অাঁচল অথবা জুতার ফিতা যে কোনো কিছুর সঙ্গেই মিলিয়ে দুলপরা যায়। এখন যেমনটা করছেন ফ্যাশন সচেতন তরুণীরা। দুলের রং যেমনই হোক, তাতে ফুটে ওঠা চাই স্বকীয়তা।

কোন পোশাকে কেমন দুলঃ
সুতি, তাঁতের শাড়ির সঙ্গে কাঠ, পিতল, কাঁসা, মাটি, পুঁতি বা শোলার দুল মানাবে। হাতে বোনা কাপড়ের দুলওমানিয়ে যায় বেশ। ঝলমলে বুননের শাড়ির সঙ্গে মিলবে ধাতু ও পাথরের দুল।করপোরেট পোশাকের সঙ্গে অবশ্যই টপ ভালো লাগে।

শুধু এক জোড়া নজরকাড়া দুল পরেও আপনি হয়ে উঠতে পারেন যেকোনো অনুষ্ঠানের মধ্যমণি। গলায় ভারি গয়না পরলে দুল হবে হালকা, আর গলার গয়না হালকা হলে দুল হবে ভারি। তাহলে আর দেরি কেন? একজোড়া কানের দুলেই দুলে উঠুক আপনার ফ্যাশন ও ব্যক্তিত্ব।
Copyright 2011 রূপচর্চা - আধুনিকতার ছুঁয়া.
Blogger Template by Noct. Free Download Blogger Template